শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১


প্রচণ্ড শীতেও বরফের দেখা নেই কাশ্মির-হিমাচলে!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

প্রকাশিত:১৬ জানুয়ারী ২০২৪, ১৩:২৩

কাশ্মিরের গুলমার্গ। ছবি: এনডিটিভি

কাশ্মিরের গুলমার্গ। ছবি: এনডিটিভি

কয়েকদিন ধরে তীব্র শীত দেখা দিয়েছে। জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়েছে উত্তর ভারতেও। রেকর্ড ঠান্ডা দেখেছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। তবে বিপরীত চিত্র দেখা গেছে কাশ্মির-হিমাচলে। জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়েও কাশ্মির, হিমাচলপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ডের পাহাড়ে বরফও পড়েনি। সাত বছর পর গুলমার্গে রীতিমতো বরফের খরা চলছে।

অন্যান্য বছরগুলোতে জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে কাশ্মিরে এমন আবহাওয়া থাকে যে জম্মু-শ্রীনগর হাইওয়ে বন্ধ হয়ে যায়। তবে এবার এমন কিছুই হয়নি। উত্তরাখণ্ড এবং হিমাচলেও একই পরিস্থিতি। সাধারণত বছরের এই সময়ে যে সব জায়গায় তুষারপাত হয়, সেখানেও বরফের খরা। খবর দ্য ওয়ালের

শনিবার কাশ্মিরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা দিল্লির চেয়ে বেশি। আবার যখন দিল্লিসহ উত্তর ও উত্তর-পূর্ব ভারতের সব রাজ্যে ঘন কুয়াশায় ম্লান হয়েছে সূর্যের দাপট, তখন কাশ্মিরে রোদ ঝলমলে আবহাওয়া। একই পরিস্থিতি হিমাচলের সিমলা, মানালিসহ উত্তরাখন্ডের বহু জায়গায়।

ভারতের আবহাওয়া দফতরের কর্মকর্তাদের মতে, জানুয়ারি মাসে এই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১৪ বছর পর হয়েছে।

হিমাচল, কাশ্মির কিংবা উত্তরাখণ্ডে যে বরফ পড়ে, সেই বরফ ছোঁয়া হাওয়া উত্তর ভারত থেকে পূর্ব ভারতে এসে পৌঁছায়। যাকে উত্তরে হাওয়া বলা হয়। কিন্তু এবার সেটির দেখা মিলছে না।

আবহাওয়াবিদরা বলছেন, যদি আগামী কয়েকদিনে বরফ না পড়ে, তাহলে হয়তো ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই গ্রীষ্মের প্রভাব শুরু হতে পারে। আর যেহেতু এলনিনো রয়েছে, তাই বসন্তেই গ্রীষ্ম চলে আসতে পারে।

ভারতের আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী সপ্তাহেও তেমন বরফ পড়ার সম্ভাবনা নেই। এর ফলে ট্যুর বাতিলের চিন্তা করছেন অনেক পর্যটক।

সম্পর্কিত বিষয়:

আপনার মতামত দিন:

(মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।)
আরো পড়ুন

সর্বশেষ

জনপ্রিয়

নামাজের সময়সূচি

ওয়াক্ত সময়সূচি
ফজর ০৪:৫৮ ভোর
যোহর ১১:৪৫ দুপুর
আছর ০৩:৩৬ বিকেল
মাগরিব ০৫:১৫ সন্ধ্যা
এশা ০৬:৩১ রাত

শুক্রবার ২২ নভেম্বর ২০২৪