বৃহঃস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫, ২২ ফাল্গুন ১৪৩১
ছবি সংগৃহীত
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন সাত বিশিষ্ট ব্যক্তি।
তারা হলেন- মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম এ জি ওসমানী (মরণোত্তর), পপ সম্রাট আজম খান (মরণোত্তর), কবি আল মাহমুদ (মরণোত্তর), বামপন্থী রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবী বদরুদ্দীন উমর, ব্রাকের প্রতিষ্ঠাতা ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর), ভাস্কর নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর) এবং বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ (মরণোত্তর)।
স্বাধীনতা পদক বা স্বাধীনতা পুরস্কার বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদক। স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণে ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতি বছর ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবসে এই পদক দেওয়া হয়। এই পুরস্কার জাতীয় জীবনে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত বিভিন্ন ক্ষেত্রে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ নাগরিক বা গোষ্ঠিকে দেওয়া হয়। ব্যক্তির পাশাপাশি জাতীয় জীবনের নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে অনন্য উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য প্রতিষ্ঠানসমূহকেও এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
এটি দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে ১৮ ক্যারেটের ৫০ গ্রাম স্বর্ণের পদক, সম্মানীর অর্থের চেক ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়।
আপনার মতামত দিন:
(মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।)